কিয়েভের ছাদে ছাদে লাল রংয়ের রহস্যময় চিহ্ন, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা

কিয়েভের ছাদে ছাদে লাল রংয়ের রহস্যময় চিহ্ন, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা

গত বৃহস্পতিবার সকাল থেকে রুশ সেনারা ইউক্রেনে প্রবেশ করেছে। হামলার পর থেকে দিনরাত চলছে গোলাগুলি। যত এগোয় যুদ্ধের গতি তত বাড়তে থাকে। ইউক্রেনের রাস্তায় ধ্বংসের চিত্র। তবে এত কিছুর পরও সরকার ও ইউক্রেনের জনগণ তাদের সাহসিকতার কারণে রাশিয়ার কাছে আত্মসমর্পণ করেনি।

তবে এক্ষেত্রে রাশিয়ান নতুন রাশির অনুমতি রয়েছে। ইউক্রেন জানিয়েছে, রাশিয়া পূর্ব ইউক্রেনে খালি অস্ত্র ব্যবহার করেছে। এই জাতীয় ক্ষেত্রে, নতুন সংযোজনে নতুন সংযোজন, অনেক কিয়েভ এবং রেড ক্রসের গভীরতম। রহস্য এবং এই রহস্য ছাড়াও এটি রাশিয়ার একটি নতুন পরিকল্পনা হিসাবে বিবেচিত হয়। 

 

অনেক লোক এটি বুঝতে পারেনি "বিল্ডিংগুলি এবং অনেক স্তরের ধন্যবাদ সনাক্ত করুন। 

 

ধরণের অনেক ফটো এবং ভিডিও ইতিমধ্যে সামাজিক নেটওয়ার্কগুলিতে আবিষ্কার করা হয়েছে। বেশিরভাগ লোকেরা মনে করেন যে এই সমস্ত লক্ষণগুলি গোপন পরিকল্পনা পরিকল্পনা হতে পারে। ইউক্রেনীয় প্রশাসন ইতিমধ্যে স্থানীয় জনসংখ্যা এবং এই ধরণের ভিডিও নিয়ে দেশে দেশে চলে গেছে। তবে এটি প্রশ্ন, কোনটিতে এই সমস্ত লক্ষণ রয়েছে?

 

সমস্ত লক্ষণ সূচক হিসাবে পাওয়া যায়। এ কারণেই এটি দ্রুত পাওয়া এ জাতীয় নোটগুলির যত্ন এবং বাড়িতে রিপোর্ট করা হয়েছে। এই সমস্ত লক্ষণগুলি এই লক্ষণগুলিকে সম্বোধন করার জন্য বিবেচনা করা হয়। কথিত আছে যে আয়না চিহ্ন বা বাড়ির সামনের দিকে, কর্তৃপক্ষকে বলা হবে।

#Ukraine vs Russia

#UkrainevsRussia#russianews#russia#stand with russia


সুপারফুডগুলি আপনার ফ্রিজে লুকিয়ে আছে

সুপারফুডগুলি আপনার ফ্রিজে লুকিয়ে আছে

নিজেকে শক্তি দেওয়ার, আপনার শরীরকে পুষ্ট করার এবং ওজন কমানোর সবচেয়ে সহজ এবং সবচেয়ে সুবিধাজনক উপায়টি আপনার স্থানীয় মুদি দোকানে পাওয়া যেতে পারে, অথবা আপনি এটি আপনার রান্নাঘরে সমাহিত করতে পারেন। ভয় পাবেন না, মজা করুন। 

সুপারফুডগুলি সবসময় স্বাস্থ্য বা স্বাস্থ্যকর খাবার সম্পর্কে যে কোনও আলোচনার কেন্দ্রে থাকে। অনেক বিখ্যাত শেফ তাদের রেসিপি দিয়েছেন .

বিশ্বজুড়ে অনেক চিকিত্সা পেশাদাররা বড় বড় দোকান এবং খাবার সহ আমরা পরামর্শ দেন, কেউ কেউ বলে যে আপনি আপনার রক্ষণাবেক্ষণ সরবরাহের জন্য তাদের কিছু অবিলম্বে রাখছেন। 

আপনার কী আছে এবং তাঁর কেরিয়ার যা তাদের এটি চয়ন করে?

হাইলাইটস (যেমন প্রোটিন, খনিজ, ভিটামিন, ফ্যাট অ্যাসিড এবং অন্যান্য)। 

Ant অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের পরিমাণ। 

📌 তারা দ্রুত তাদের ছেড়ে দেওয়ার জন্য দ্রুত। 

এগুলি যে কোনও কোর্সের জন্য দরকারী। 

করুণাময় বৃদ্ধি: সুন্দর ত্বক, একটি চকচকে চুল এবং চোখের চকচকে। 

আত্মা এবং আত্মার ভারসাম্য উন্নত করুন।

 Yams এবং Acai Berries মধ্যে

এই সুপারফুডগুলির মধ্যে কিছু সঠিকভাবে বহিরাগত বলে বিবেচিত হয় এবং শুধুমাত্র স্বাস্থ্যকর খাবারের দোকানে পাওয়া যায়। এর মধ্যে, আপনি অ্যাকাই বেরি (যা আমাজন রেইন ফরেস্ট থেকে আসে), গোজি বেরি (আরেকটি বিরল ফল), স্পিরুলিনা (একটি অলৌকিক কাজকারী সামুদ্রিক শৈবাল) এবং অন্যান্য খুঁজে পেতে পারেন। ভাল খবর হল যে বেশিরভাগ সুপারফুডগুলি আমরা যা ভেবেছিলাম তার চেয়ে অনেক বেশি অ্যাক্সেসযোগ্য এবং প্রকৃতপক্ষে, সেগুলি ইতিমধ্যেই আমাদের বাড়িতে উপলব্ধ। এই সব স্বাস্থ্যকর খাবারের কিছু নাকের নিচে থাকা সত্ত্বেও, আমরা নিয়মিত সেগুলি খাই না। যে আমার বই শুধু আপত্তিকর.সুপারফুডগুলির মধ্যে, আপনি কাছের বাজার বা সুপারমার্কেটে খুঁজে পেতে পারেন: লেগুম, টমেটো, মিষ্টি আলু, ব্লুবেরি, স্ট্রবেরি, কুইনো, স্যামন, ডার্ক চকলেট (70% এর বেশি ক্যাকো সহ), এবং অনেক সবুজ পাতা - সবুজ তারা, তারা স্বাস্থ্যকর. এই কারণে, কালে এমন কিংবদন্তি গল্পের বস্তু হয়ে উঠেছে, যা একে সুপারফুডের অনানুষ্ঠানিক রাজাতে পরিণত করেছে। পালং শাক, ম্যানগোল্ড এবং বক চয় এই তালিকায়ও বেশি

একটি স্বাস্থ্যকর ডায়েটে পরিবর্তন

 সহজেইস্পষ্টতই, সুপারফুড-সমৃদ্ধ খাদ্যের দিকে মনোনিবেশ করা খুবই সহজ, এবং অতি স্বাস্থ্যকর: প্রক্রিয়াজাত খাবার বা কম স্বাস্থ্যকর খাবারকে সুপারফুড দ্বারা প্রতিস্থাপন করা, শুধুমাত্র আমাদের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টির মান প্রদান করবে না, বরং শরীরের বিভিন্ন সিস্টেমে শক্তি এবং সহায়তা প্রদান করবে। তাদের মধ্যে কিছু এমনকি মেজাজ উন্নত হরমোন নিঃসরণ বৃদ্ধি..

আপনার সুপারফুড জানুন


আপনার দৈনন্দিন মেনুর অংশ হিসাবে সুপারফুডগুলি গ্রহণ করা শুধুমাত্র তাদের গুরুত্বের স্বীকৃতির প্রয়োজনই করে না, বরং বিভিন্ন ধরণের সুপারফুড, তাদের মান এবং সেগুলি তৈরি করার সর্বোত্তম উপায়গুলি সম্পর্কেও শেখা।

এর মধ্যে কোনটি আপনার উপর সবচেয়ে ভালো প্রভাব ফেলছে তা দেখতে বিভিন্ন ধরণের সুপারফুড পরীক্ষা করার পরামর্শ দেওয়া হয়।আপনি ওয়েব জুড়ে এমন অনেক রেসিপি খুঁজে পেতে পারেন যা সুপারফুডগুলিতে মনোনিবেশ করে এবং আপনার আগ্রহের নির্দিষ্ট সুপারফুডগুলির পুষ্টির মান সম্পর্কে আরও অনেক তথ্যআপনার জন্য শুধুমাত্র একটি জিনিস বাকি আছে তা হল জানানো, আপনার প্রিয় সুপারফুড রেসিপি খুঁজুন এবং রান্না করা শুরু করুন

 আইপিএল প্রথমদিনে কে কোন দলে,#iplauction2022

আইপিএল প্রথমদিনে কে কোন দলে,#iplauction2022

 বেঙ্গালুরুর আইটিসি গার্ডেনিয়ায় শুরু হয়েছে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) নিলাম। আইপিএলের এবারের আসরের নিলামে নাম লিখিয়েছেন ৬০০ জন ক্রিকেটার। এর মধ্যে প্রথমদিনের নিলামে উঠবেন ১০৬ জন ক্রিকেটার।

চলমান এই নিলামে মার্কি ক্যাটাগরি থেকে শিখর ধাওয়ানকে ৮ কোটি ২৫ লাখ রুপিতে দলে নিয়েছে পাঞ্জাব কিংস। রবিচন্দ্র অশ্বিনকে ৭ কোটি ২৫ রুপিতে দলে নিয়েছে রাজস্থান রয়্যালস। নিলাম থেকে প্যাট কামিন্সকে আবারও দলে টেনেছে কলকাতা নাইট রাইডার্স।

কাগিসো রাবাদাকে দলে ভিড়িয়েছে পাঞ্জাব কিংস, তাকে দলে নিতে প্রীতি জিনতার দল খরচ করেছে ৯ কোটি ২৫ লাখ রুপি। ৮ কোটি রুপিতে ট্রেন্ট বোল্টকে ভিড়িয়েছে রাজস্থান রয়্যালস। শ্রেয়াস আইয়ারকে নিয়ে এই সেটে এক প্রকার কাড়াকাড়িই চলেছে এই সেটে।

শেষ পর্যন্ত ১২ কোটি ২৫ লাখ রুপিতে এই ব্যাটসমানকে দিলে নিয়ে কলকাতা নাইট রাইডার্স। মোহাম্মদ শামিকে নিয়েছে রয়্যাল গুজরাট লায়ন্স। তাকে পেতে দলটি খরচ করেছে ৬ কোটি ২৫ লাখ রুপি। ফাফ ডু প্লেসিকে ৭ কোটি রুপিতে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুতে গিয়েছেন ফাফ ডু প্লেসি।

কুইন্টন ডি ককের নতুন ঠিকানা লক্ষ্ণৌ সুপার জায়েন্টস। তাকে পেতে দলটি খরচ করেছে ৬ কোটি ৭৫ লাখ রুপি। এই সেটে শেষ ক্রিকেটার হিসেবে ডেভিড ওয়ার্নারকে ৬ কোটি ২৫ লাখ রুপিতে নিয়েছে দিল্লি ক্যাপিটালস। মার্কি সেটে কামিন্স এবং আইয়ারকে দলে নিয়ে বাজিমাৎ করেছে কলকাতা।

২ নম্বর সেটে (ব্যাটসম্যানদের) থেকে ৪ কোটি ৬০ রুপিতে মানিশ পান্ডেকে দলে নিয়েছে লক্ষ্ণৌ। সাড়ে ৮ কোটিতে শিমরন হেটমায়ারকে দলে নিয়েছে রাজস্থান। ২ কোটি রুপিতে রবিন উথাপ্পাকে দলে নিয়েছে চেন্নাই সুপার কিংস। ২ কোটি রুপিতে জেসন রয়কে নিয়েছে গুজরাট টাইটান্স।

এই সেট থেকে বেস প্রাইস এক কোটি রুপিতে দল পাননি ডেভিড মিলার। ডেবদূত পাডিকাল খেলবেন রাজস্থান রয়ালসে। তাকে পেতে দলটি খরচ করেছে ৭ কোটি ৭৫ লাখ রুপি। এই সেট থেকে দল পাননি সুরেশ রায়না ও স্টিভ স্মিথ।

৩ নম্বর সেটে (অলরাউন্ডারদের) ডোয়েইন ব্রাভোকে ৪ কোটি ৪০ লাখ রুপিতে দলে নিয়েছে চেন্নাই। নিতিশ রানা আবারও খেলবেন কলকাতায়, তাকে পেতে দলটি খরচ করেছে ৮ কোটি। জেসন হোল্ডারকে পেতে ফ্র্যাঞ্চাইজিদের মধ্যে চলেছে কাড়াকাড়ি। শেষ পর্যন্ত এই অলরাউন্ডারকে ৮ কোটি ৭৫ লাখ রুপিতে গিয়েছেন লক্ষ্ণৌতে।

এই সেটে সাকিব আল হাসান ছিলেন অবিক্রিত। হার্শাল প্যাটেলকে ১০ কোটি ৭৫ লাখ রুপিতে দলে নিয়েছে ব্যাঙ্গালুরু। বেস প্রাইস ৭৫ লাখ হলেও দিপক হুডাকে দলে পেতে ৫ কোটি ৭৫ রুপি খরচ করেছে লক্ষ্ণৌ। এই সেট থেকে ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাকে নিয়ে কাড়াকাড়ি চললেও শেষ পর্যন্ত তাকে দলে পায় রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স।

এই সেট থেকে ওয়াশিংটন সুন্দরকে ৮ কোটি ৭৫ লাখ রুপিতে দলে নিয়েছে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। ৮ কোটি ২৫ লাখ রুপিতে ক্রুনার পান্ডিয়াকে দলে নিয়েছে লক্ষ্ণৌ। ৬ কোটি ৫০ লাখ রুপিতে মিচেল মার্শকে ভিড়িয়েছে দিল্লি। এই সেট থেকে দল পাননি মোহাম্মদ নবি।

৪ নম্বর সেট (উইকেটরক্ষকদের) থেকে দল পাননি ম্যাথিউ অয়েড। ৬ কোটি ৭৫ লাখ রুপিতে আম্বাথি রাউয়ুডুকে নিয়েছে চেন্নাই। এই সেটে ইশান কিশানকে দলে পেতে কাড়াকাড়ি চলেছে মুম্বাই, হায়দরাবাদ ও পাঞ্জাবের মধ্যে। শেষ পর্যন্ত ১৫ কোটি ২৫ লাখ খরচ করে তাকে দলে নিয়েছে মুম্বাই।

একই সেটে জনি বেয়ারস্টোকে দলে পেতে ৬ কোটি ৭৫ লাখ রুপি খরচ করেছে পাঞ্জাব। একই ক্যাটাগরি থেকে দীনেশ কার্তিককে দলে টেনেছে বেঙ্গালুরু। তাকে পেতে বিরাট কোহলিরা খরচ করেছে ৫ কোটি ৫০ লাখ রুপি। ১০ কোটি ৭৫ লাখ রুপিতে নিকোলাস পুরানকে নিয়েছে সানরাইজার্স। এই সেট থেকে দল পাননি স্যাম বিলিংস।

৫ নম্বর সেট থেকে (বোলারদের) থাঙ্গারাসু নাটারাজনকে দলে নিতে সানরাইজার্স খরচ করেছে ৪ কোটি রুপি। দীপক চাহারের জন্য এই সেটে তুমুল লড়াই চলেছে দিল্লি ও হায়দরাবাদের মধ্যে। শেষ মুহূর্তে যোগ দেয় চেন্নাই ও রাজস্থান। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ১৪ কোটি রুপিতে এই পেস বোলিং অলরাউন্ডারকে দলে টানে চেন্নাই। উমেশ যাদব দল না পেলেও প্রশিদ্ধ কৃষ্ণকে পেতে রাজস্থান খরচ করেছে ১০ কোটি রুপি।

এই সেট থেকে লকি ফার্গুসনকেও দলে নিতে ১০ কোটি রুপি খরচ করেছে গুজরাট। এছাড়া জশ হ্যাজেলউডকে পেতে ৭ কোটি খরচ করেছে বেঙ্গালুরু। সাড়ে ৭ কোটি রুপিতে মার্ক উডকে পেয়েছে লক্ষ্ণৌ। ৪ কোটি ২০ লাখ রুপিতে ভুবনেশ্বর কুমারকে আবারও নিয়েছে হায়দরাবাদ। এই সেটে ১০ কোটি ২৫ লাখ রুপিতে শার্দূল ঠাকুরকে দলে টেনেছে দিল্লী। ২ কোটি রুপিতে মুস্তাফিজুর রহমানকে দলে টেনেছে দিল্লী ক্যাপিটালস।

6.নম্বর সেট (স্পিনার) থেকে দল পেয়েছেন কুলদীপ যাদব, তাকে পেতে দিল্লীর খরচ হয়েছে ২ কোটি। এছাড়া রাহুল চাহারকে ৫ কোটি ২৫ লাখ রুপিতে দলে নিয়েছে পাঞ্জাব। যুবেন্দ্র চাহালকে ৬ কোটি ৫০ লাখ রুপিতে নিয়েছে রাজস্থান।এই সেট থেকে দল পাননি আদিল রশিদ, মুজিব উর রহমান, ইমরান তাহির, অ্যাডাম জাম্পা ও আমিত মিশ্র।

৭ নম্বর সেট (আনক্যাপড) থেকে ২০ লাখ রুপিতে প্রিয়াম গার্গকে দলে টেনেছে সানরাইজার্স। ২ কোটি ৬০ লাখ রুপিতে অভিনভ সাদারাঙ্গানিকে নিয়েছে গুজরাট। দক্ষিণ আফ্রিকার ডেয়াল্ড ব্রেভিসকে ২০ লাখ রুপিতে দলে নিয়েছে

দশ দলের স্কোয়াড-

চেন্নাই সুপার কিংস : রবীন্দ্র জাদেজা, মহেন্দ্র সিং ধোনি, রুতুরাজ গায়কোয়াড, মঈন আলী


নিলাম থেকে- রবিন উথাপ্পা, ডোয়েইন ব্রাভো, আম্বাথি রাইয়ুডু, দীপক চাহার,

কলকাতা নাইট রাইডার্স: সুনীল নারিন, আন্দ্রে রাসেল, বরুণ চক্রবর্তী, ভেঙ্কটেশ আইয়ার

নিলাম থেকে- প্যাট কামিন্স, শ্রেয়াস আইয়ার, নিতিশ রানা,

সানরাইজার্স হায়দরাবাদ: কেন উইলিয়ামসন, আব্দুল সামাদ, উমরান মালিক

নিলাম থেকে- ওয়াশিংটন সুন্দর, নিকোলাস পুরান, থাঙ্গারাসু নাটারজন, ভুননেশ্বর কুমার, প্রিয়াম গার্গ,

মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স: রোহিত শর্মা, জাসপ্রিত বুমরাহ, সূর্যকুমার যাদব, কাইরন পোলার্ড

নিলাম থেকে- ইশান কিশান,

রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু: বিরাট কোহলি, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, মোহাম্মদ সিরাজ

নিলাম থেকে- ফাফ ডু প্লেসি, হার্শাল প্যাটেল, ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা, দীনেশ কার্তিক, জশ হ্যাজেলউড,

দিল্লি ক্যাপিটাল : ঋশভ পান্ত, পৃথ্বি শ, অক্ষর প্যাটেল, এনরিক নরকিয়া,

নিলাম থেকে- ডেভিড ওয়ার্নার, মিচেল মার্শ, শার্দুল ঠাকুর, মুস্তাফিজুর রহমান, কুদদীপ যাদব,

রাজস্থান রয়্যালস: স্যাঞ্জু স্যামসন, জস বাটলার, ইয়াসভি জায়সাওয়াল

নিলাম থেকে- রবিচন্দ্র অশ্বিন, ট্রেন্ট বোল্ট, শিমরন হেটমায়ার, দেবদূত পাডিকাল, প্রশিদ্ধ কৃষ্ণা, যুবেন্দ্র চহল,

পাঞ্জাব কিংস: মায়াঙ্ক আগারওয়াল, আর্শদীপ সিং

নিলাম থেকে- শিখর ধাওয়ান, কাগিসো রাবাদা, জনি বেয়ারস্টো, রাহুল চাহার,

গুজরাট টাইটান্স: হার্দিক পান্ডিয়া, শুভমান গিল, রশিদ খান

নিলাম থেকে- মোহাম্মদ শামি, জেসন রয়, লকি ফার্গুসন, অভিনভ সাদারাঙ্গানি

লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টস: লোকেশ রাহুল, রবি বিশ্নই, মার্কাস স্টয়নিস

নিলাম থেকে- কুইন্টন ডি কক, মানিশ পান্ডে, জেসন হোল্ডার, দীপক হুদা, ক্রুনার পান্ডিয়া,

মুকেশ আম্বানি আইপিএল টিম কিনেছিলেন, আর রতন টাটা পুরো আইপিএল কিনে নিলেন

মুকেশ আম্বানি আইপিএল টিম কিনেছিলেন, আর রতন টাটা পুরো আইপিএল কিনে নিলেন

ভারতের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিদের মধ্যে যার নাম সবার আগে উঠে আসে, তিনি হলেন মুকেশ আম্বানি। তিনি তাঁর জীবনে নাম, সম্মান,  খ্যাতি সব কিছুই অর্জন করেছেন। যার কারণে গোটা দেশ তাঁকে খুব ভালোভাবে চেনে ও জানে। বর্তমান সময়ে তাঁর অর্থের কোন অভাব নাই। যার কারণে তিনি সকলের কাছে সবসময় তাঁর জীবনযাত্রা নিয়ে আলোচনার বিষয় হয়ে থাকে।


এবার আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ আপনাদের খবর জানিয়ে রাখি, এবার মুকেশ আম্বানি আইপিএলের টিম বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্রিকেট হিসেবে পরিচিত হতে চলেছে। সম্প্রতি মুকেশ আম্বানি আইপিএলের একটি দল কিনেছেন। আম্বানির স্ত্রী নিতা আম্বানি এই ব্যবস্থাপনা পরিচালক হবেন। আম্বানির এই দলটি সবচেয়ে বেশিবার আইপিএল শিরোপা জিতেছেন। দলটি হল মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স। মুকেশ আম্বানি এই দলটিকে খুব বেশি পছন্দ করেন।


কিন্তু ভারতের স্বনামধন্য ব্যক্তি এবং বৃহত্তম টাটা শিল্প সংস্থার সিইও রতন টাটা, পুরো আইপিএল কিনে নিয়েছেন। তিনি আইপিএল খেলার কর্মকর্তা হবেন এবার থেকে। নতুন বছরে 'ভিভো আইপিএলের' নাম পরিবর্তন হযে 'টাটা আইপিএল' নামে পরিচিত হবে। দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্রিকেট লিগ হিসেবে পরিচিত হবে। শুধু ভারতেই নয় সারা বিশ্বে এর নাম হবে।


রতন টাটার সংস্থা টাটা কোম্পানি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে আছে। বর্তমান সময়ে যদি কোন সংস্থার সর্বাধিক মুনাফা করে থাকে, সেটি হলো রতন টাটার সংস্থা। তাছাড়াও রতন টাটা হলেন একজন ভালো মনের মানুষ। তাঁর জন্য প্রতি বছরই দেশের অন্নহীনরা অন্ন পেয়ে থাকে। এবার আইপিএলে সবচেয়ে জনপ্রিয় নাম হতে চলেছে 'টাটা আইপিএল'।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ আরও ২ সপ্তাহ বাড়ানো হয়েছে:শিক্ষামন্ত্রী

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ আরও ২ সপ্তাহ বাড়ানো হয়েছে:শিক্ষামন্ত্রী

 

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধের মেয়াদ আরও ২ সপ্তাহ বাড়ানো হয়েছে
ড. দীপু মনি শিক্ষামন্ত্রী  ছবিঃ সংগৃহীত

কোভিড-১৯-এর জাতীয় কারিগরি উপদেষ্টা কমিটির পরামর্শ অনুসারে সরকার 6 ফেব্রুয়ারির পরে সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বন্ধের সময় আরও দুই সপ্তাহের জন্য বাড়িয়েছে কারণ দেশটি ওমিক্রন ভেরিয়েন্টের সাথে লড়াই করছে।
বুধবার এক ভিডিও বার্তায় শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেন, 'কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি উপদেষ্টা কমিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আরও কয়েকদিন বন্ধ রাখার পরামর্শ দিয়েছে।

দেশে করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির প্রবণতা বিবেচনায় ২১ জানুয়ারি থেকে ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

"আমি আশা করি যে সমস্ত লোকেরা সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কোভিড - 19 সংক্রমণ প্রতিরোধে নির্দেশিকাগুলি অনুসরণ করবে এবং শিক্ষার্থীরা শীঘ্রই স্কুলে ফিরে আসবে," তিনি বলেছিলেন

কোভিড-১৯-এর জাতীয় কারিগরি উপদেষ্টা কমিটির পরামর্শ অনুসারে সরকার 6 ফেব্রুয়ারির পরে সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বন্ধের সময় আরও দুই সপ্তাহের জন্য বাড়িয়েছে কারণ দেশটি ওমিক্রন ভেরিয়েন্টের সাথে লড়াই করছে।

বুধবার এক ভিডিও বার্তায় শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেন, 'কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি উপদেষ্টা কমিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আরও কয়েকদিন বন্ধ রাখার পরামর্শ দিয়েছে।

দেশে করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির প্রবণতা বিবেচনায় ২১ জানুয়ারি থেকে ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

"আমি আশা করি যে সমস্ত লোকেরা সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কোভিড - 19 সংক্রমণ প্রতিরোধে নির্দেশিকা অনুসরণ করবে এবং শিক্ষার্থীরা শীঘ্রই স্কুলে ফিরে আসবে," তিনি বলেছিলেন।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা আবুল খায়ের দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে বলেন, "মন্ত্রণালয় শীঘ্রই এ বিষয়ে একটি নোটিশ জারি করবে।"

বুধবার সকাল 8টা পর্যন্ত বাংলাদেশে গত 24 ঘন্টায় আরও 36 টি কোভিডের মৃত্যু এবং 12,193 টি নতুন মামলার খবর পাওয়া গেছে যার ইতিবাচক হার 27.43% কারণ সারা দেশে 44,451 টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছিল।

শিক্ষা মন্ত্রণালয় সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কোভিড-১৯ সংক্রমণ প্রতিরোধে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশিকা বাস্তবায়নে তার মনিটরিং জোরদার করবে।

এর আগে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছিল, 2022 সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীরা সপ্তাহের প্রতিদিন চারটি বিষয়ে ক্লাস করবে।

দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা তিনটি বিষয়ে, অষ্টম ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা সপ্তাহে দুইবার তিনটি বিষয়ে এবং ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা সপ্তাহে একবার তিনটি বিষয়ে ক্লাস করবে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্যে দেখা যায়, প্রাক-প্রাথমিক থেকে উচ্চ শিক্ষা স্তর পর্যন্ত ৪.৫ কোটির বেশি শিক্ষার্থী রয়েছে। তাদের মধ্যে 1.16 কোটি শিক্ষার্থীর বয়স 12-18 বছর এবং প্রায় 44 লাখ শিক্ষার্থী উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়ন করছে।

12 বছরের বেশি বয়সী 1.40 কোটি শিক্ষার্থী 1.60 কোটির মধ্যে প্রথম ডোজ ভ্যাকসিন পেয়েছে এবং 25 লাখ দুটি ডোজ পেয়েছে।

প্রায় সব শিক্ষকই টিকা পেয়েছেন। শিক্ষকদের মধ্যে কয়েকজন এখনও বিভিন্ন সমস্যার কারণে টিকা পাননি, তিনি যোগ করেছেন।
দুই জনের ফাঁসি ও ছয়জনের যাবতজীবন দিলো বাংলাদেশ আদালত।

দুই জনের ফাঁসি ও ছয়জনের যাবতজীবন দিলো বাংলাদেশ আদালত।

প্রাক্তন সামরিক মেজরকে হত্যার বিচারে প্রাক্তন পুলিশ কর্মকর্তার মৃত্যুদণ্ড এবং অন্য ছয়জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

বাংলাদেশের প্রাক্তন সামরিক মেজর সিনহা হত্যার দায়ে দুই পুলিশ কর্মকর্তাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে যা দেশের নিরাপত্তা বাহিনী কর্তৃক বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের উপর আলোকপাত করেছে।


.দক্ষিণ-পূর্ব পর্যটন শহর কক্সবাজারের কাছে ২০২০ সালের ৩১ জুলাই সিনহা মোহাম্মদ রাশেদকে হত্যার দায়ে প্রদীপ কুমার দাস ও লিয়াকত আলীর বিরুদ্ধে রায় ঘোষণা করেন জেলা আদালতের বিচারক।

দাস এবং অন্যান্য বেশ কয়েকজন অফিসারের বিরুদ্ধে একটি প্রকৃতির তথ্যচিত্রের চিত্রগ্রহণের সময় অবসরপ্রাপ্ত সেনা মেজরকে গুলি করে হত্যা করার অভিযোগ আনা হয়েছিল।


বিচারক বলেছেন এটি একটি পূর্বপরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড," প্রসিকিউটর তৌহিদুল আহসান এএফপি বার্তা সংস্থাকে বলেছেন। "তাদের মধ্যে একজন তাকে গুলি করে হত্যা করেছে এবং অন্য একজন তাকে তার বুট দিয়ে লাথি মারছে যখন সে মারা যাচ্ছে।"


সোমবারের শুনানিতে অপরাধের উদ্দেশ্য নিয়ে আলোচনা হয়নি। হত্যার বিবরণ প্রেসে ফাঁস করা হয়েছিল এবং দেশের সামরিক ভ্রাতৃত্বের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি করেছিল, যারা অফিসারদের শাস্তির দাবি করেছিল।রায় ঘোষণার সময় দাস ও তার সহ-ষড়যন্ত্রকারীদের নিন্দা জানাতে আদালতের বাইরে শত শত মানুষ জড়ো হয়েছিল।


হত্যার দায়ে আরও ছয়জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে, আর সাতজনকে খালাস দেওয়া হয়েছে।প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনে বাংলাদেশের অধিকারের রেকর্ড ইতিমধ্যেই আন্তর্জাতিক নিন্দা করেছে ।বাংলাদেশী মানবাধিকার গবেষক মোবাশ্বর হাসান বলেন, দাস এবং অন্য আসামিদের বিরুদ্ধে মামলাটি কেবল এগিয়ে গেছে কারণ ভিকটিম দেশটির শক্তিশালী সামরিক বাহিনীর সদস্য।


অস্ট্রেলিয়ায় বসবাসকারী হাসান এএফপি নিউজ এজেন্সিকে বলেছেন, "প্রদীপ অনেকটাই পালিয়ে যেতে পারতেন এবং সম্ভবত মাদক ব্যবসায়ীদের হত্যার নামে সাধারণ নাগরিকদের হত্যা করে রাষ্ট্রপতি বা প্রধানমন্ত্রী পদক পেতেন।"


দাসকে দেশের দক্ষিণে 170 টিরও বেশি হত্যাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ডিংয়ের জন্য অধিকার গোষ্ঠীগুলি অভিযুক্ত করেছে ।



Source=Aljazeera.com


 প্রবল তুষারপাত; হিমাচলের ১৪৭টি রাস্তা অবরুদ্ধ

প্রবল তুষারপাত; হিমাচলের ১৪৭টি রাস্তা অবরুদ্ধ

 শনিবার রাত থেকে শিমলা ও এর আশেপাশে তুষারপাত হচ্ছে। রবিবার শহরটিকে সাদা চাদরে মোড়ানো দেখতে উঠে পড়েন স্থানীয়রা।

তুষারপাতের পর পর্যটকদের প্রবাহ বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে বলে হোটেল শিল্প একটি ভালো মৌসুমের আশা করছে।সোলানের চেইলেও তুষারপাত হয়েছে কারণ পুরো জায়গাটি সাদা চাদরে ঢাকা ছিল। চেইলে এটি মৌসুমের দ্বিতীয় তুষারপাত।


শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত, 147টি রাস্তা - লাহৌল এবং স্পিতিতে 108টি, মান্ডিতে 24টি, কুল্লুতে আটটি, চাম্বাতে পাঁচটি এবং সিমলা ও সিরমাউর জেলায় একটি করে - বন্ধ ছিল এবং তাজা তুষারপাতের সাথে সংখ্যাটি বাড়তে পারে।


সিমলায় তুষার। ট্রিবিউন ছবি: অমিত কানওয়ার


শিমলা পুলিশ যাত্রীদের উচ্চ উচ্চতার এলাকায় না যেতে এবং জরুরি প্রয়োজনে 0177 2812 344 বা 112 নম্বরে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করেছে।


সিমলা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় তুষারপাত অব্যাহত রয়েছে। উচ্চ শিমলা অঞ্চল বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের সরবরাহ বিঘ্নিত হয়েছেডেপুটি কমিশনার আদিত্য নেগি বলেছেন যে আইজিএমসি এবং অন্যান্য হাসপাতালের রাস্তাগুলি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পরিষ্কার করা হচ্ছে এবং তুষারপাত বন্ধ হয়ে গেলে শহরের প্রধান রাস্তাগুলি সকাল 10 টার মধ্যে যানবাহন চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হবে।


মাশোবরা ডাইভারশন, কুফরি স্ট্রেচ, নারকান্দা, খিডকি এবং অন্যান্য ঝুঁকিপূর্ণ জায়গায় জেসিবি মোতায়েন করা হয়েছে কিন্তু তুষার রাস্তা পরিষ্কারের কাজে বাধা দিচ্ছে, তিনি যোগ করেছেন

'ফ্লুরোনা' বাস্তব নয় ?বিজ্ঞানীরা বিভ্রান্তিকর

'ফ্লুরোনা' বাস্তব নয় ?বিজ্ঞানীরা বিভ্রান্তিকর

2020 সালের মার্চ মাসে এটি জানা কঠিন ছিল যে নিউ ইয়র্ক সিটিতে কোভিড -19 পরীক্ষার সীমাবদ্ধতা ব্রঙ্কসের মন্টেফিওর মেডিকেল সেন্টারের চিকিত্সকদের একটি চমকপ্রদ আশ্চর্যের দিকে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে.সেই সময়ে কোভিডের জন্য পরীক্ষা করা ছিল মন্থর এবং ব্যয়বহুল এবং সরবরাহ সীমিত।

শহর জুড়ে হাসপাতাল ওভারফিল শুরু হয়. তাই হাসপাতালের চিকিত্সকরা প্রায়শই রোগীদের জন্য বিভিন্ন পরীক্ষার আদেশ দেন, সনাক্ত করার চেষ্টা করেন - বা সন্দেহ থেকে বাদ দিতে - অন্যান্য সম্ভাব্য সংক্রমণ।  

প্রথমত, তারা ইনফ্লুয়েঞ্জা এবং আরএসভি, সাধারণ সংক্রমণ বাতিল করবে। তারপরে, তারা একই সময়ে একই নমুনা ব্যবহার করে কোভিড -19 এবং আরও কয়েকটি ভাইরাসের জন্য পরীক্ষা করবে।

তারা যা পেয়েছিল তা চোখ খোলা ছিল। এক মাসের বেশি সময় ধরে, পরীক্ষায় দেখা গেছে যে প্রায় 5 শতাংশ রোগী শুধুমাত্র কোভিড নয়, অন্য একটি ভাইরাল শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণও ছিল।

প্রথমে, চিকিত্সকরা এই রোগীদের জন্য আরও চিন্তিত ছিলেন, যাদের ইমিউন সিস্টেম একবারে দুটি যুদ্ধে লড়াই করছিল।


প্রথমত, চিকিত্সকরা এই রোগীদের জন্য আরও চিন্তিত, যাদের ইমিউন সিস্টেম একবারে দুটি যুদ্ধ করছিল।

."আমরা আসলে যা পেয়েছি তা হল যে রোগীদের কোভিড এবং অন্য সংক্রমণ ছিল - তাদের শরীরে প্রদাহের হার কম ছিল এবং তাদের হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার সম্ভাবনা কম ছিল," বলেছেন ডাসারাহ ব্যারন, হাসপাতালের একজন চিকিত্সক যিনি লেখককে সাহায্য করেছেন অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল কেমোথেরাপির জার্নালে গবেষণার ফলাফল বর্ণনা করতে।

একাধিক সংক্রমণে আক্রান্ত রোগীরা আসলেই ভালো ছিলেন, তাদের তথ্য বলছে।

অধ্যয়ন ছোট এবং সীমিত. এটি একযোগে সংক্রমণের মাত্র 14 টি কেস ক্যাপচার করে এবং ইনফ্লুয়েঞ্জা কেস বাদ দেয় এবং এটি উত্তরের চেয়ে আরও বেশি প্রশ্ন করে।

কিন্তু গবেষণাটি ভাইরাল হস্তক্ষেপের একটি কৌতুহলজনক উইন্ডো দিতে পারে, যখন একটি ভাইরাস অন্য ভাইরাসের প্রভাবকে দমন করে এবং ঘটনাটি কীভাবে কাজ করে সে সম্পর্কে প্রমাণের ক্রমবর্ধমান সংস্থায় অবদান রাখে। ভাইরাসগুলি অন্যান্য সংক্রমণকেও বাড়িয়ে তুলতে পারে এবং মানুষকে অসুস্থ করে তুলতে পারে, যা ইনফ্লুয়েঞ্জা এবং সাধারণ ঠান্ডার অন্যান্য গবেষণায় নথিভুক্ত করা হয়েছে।

একই হোস্টের মধ্যে ভাইরাসগুলির মধ্যে জটিল মিথস্ক্রিয়া সম্পর্কে আরও শেখা গবেষকদের মহামারীগুলির জটিল নিদর্শনগুলি আরও ভালভাবে বুঝতে সাহায্য করতে পারে।

হোয়াইট হাউস বিনামূল্যে বাড়িতে কোভিড পরীক্ষার ওয়েবসাইট চালু করেছে

মাস্কিং, লকডাউন এবং অন্যান্য বিধিনিষেধ অনেক সাধারণ ভাইরাসের বিস্তারকে ধীর করে দিয়েছে। কিন্তু বিশ্ব উন্মুক্ত হওয়ার সাথে সাথে ওমিক্রন বৈকল্পিক দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে, গবেষকরা এখন এই মিথস্ক্রিয়াগুলির কিছু রহস্য উদঘাটনের জন্য অবস্থান করছেন।{}

আসুন বাতাস পরিষ্কার করি: "ফ্লুরোনা" শব্দটি যা সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারিত হয়েছে এবং কোভিড এবং ফ্লু উভয়ই সংক্রামিত কাউকে বোঝায়, বিজ্ঞানীদের কাছে জনপ্রিয় নয়।

"'ফ্লুরোনা' এর মতো সংকোচনগুলি, আমি মনে করি সেগুলি মানুষের কাছে খুব বিভ্রান্তিকর। ইয়েল স্কুল অফ মেডিসিনের ইমিউনোলজিস্ট ডক্টর এলেন ফক্সম্যান বলেছেন, এটি এই ধারণাটি উপস্থাপন করে যে দুটি ভাইরাস কোনওভাবে একটিতে মিশে গেছে, যা মোটেও এমন নয়। “কেউ একটি কইনফেকশন পেয়েছে। লোকেরা সর্বদা সংক্রামক হয়।"

কিন্তু এই সংমিশ্রণগুলি গবেষকদের কাছে বরং আকর্ষণীয়। যখন কেউ দুটি ভাইরাস দ্বারা সংক্রামিত হয়, তখন এটি কীভাবে কার্যকর হতে পারে তার জন্য তিনটি বিকল্প রয়েছে।

মিথস্ক্রিয়া সামান্য বা কোন প্রভাব সৃষ্টি করতে পারে, গবেষকরা বলেছেন। অথবা ভাইরাসগুলি একযোগে আক্রমণ করতে পারে, যা তাদের নিজের থেকে বেশি ক্ষতি করতে পারে।

কুইবেক সিটির লাভাল ইউনিভার্সিটির একজন ক্লিনিকাল ভাইরোলজিস্ট ডাঃ গাই বোইভিন বলেছেন, কইনফেকশন "ভাইরাল প্রতিলিপি বৃদ্ধি এবং তীব্রতা বৃদ্ধির দিকে পরিচালিত করতে পারে," যিনি এই মাসে প্রকাশিত ভাইরাল হস্তক্ষেপের একটি পর্যালোচনার সহ-লেখক, জার্নালের উদীয়মান সংক্রামক রোগে আমাদের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র.

এটি একটি তৃতীয় বিকল্প - যা বিরোধী মনে হয় - এটি সম্ভবত সবচেয়ে আকর্ষণীয়। যদি সংক্রমণগুলি সময়মতো ঘনিষ্ঠভাবে স্থানান্তরিত হয়, তবে একটি সংক্রমণের পক্ষে অন্যটিকে ব্লক করা সম্ভব, গবেষকরা বলছেন।{}

বিজ্ঞানীরা মনে করেন প্রথম ভাইরাস দ্বারা সংক্রমণ আপনার শরীরের প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে উচ্চতর সতর্কতায় রাখে, ইন্টারফেরন নামক প্রোটিনের নিঃসরণকে ট্রিগার করে। এটি একটি সহজাত ইমিউন প্রতিক্রিয়া যা সাধারণীকরণ করা হয় এবং ভাইরাল আক্রমণকারীর পূর্বের স্মৃতির প্রয়োজন হয় না।

একবার সেগুলি নিঃসৃত হয়ে গেলে, ইন্টারফেরন প্রোটিনগুলি এমন একটি প্রক্রিয়া শুরু করে যা ভাইরাসগুলিকে প্রতিলিপি হতে বাধা দিতে পারে, গবেষণা পরামর্শ দেয়।

"এটি এমন একটি অবস্থা তৈরি করবে যেখানে আপনার অ্যান্টিভাইরাল প্রতিক্রিয়া কয়েক দিন থেকে সম্ভবত এক সপ্তাহের জন্য চালু থাকবে," ফক্সম্যান বলেছিলেন।

যখন সময় ঠিক থাকে, তখন প্রাথমিক সংক্রমণের ফলে উদ্ভূত ইন্টারফেরন প্রতিক্রিয়া একটি দ্বিতীয় ভাইরাসকেও প্রতিলিপি হতে বাধা দিতে পারে।

কিছু ভাইরাস ইন্টারফেরন প্রতিক্রিয়া বিলম্বিত করতে পারে; অন্যরা প্রায় অবিলম্বে এটি ট্রিগার বলে মনে হচ্ছে।

"ভাইরাস থেকে ভাইরাসে যা অনেক পরিবর্তিত হয় তা হল মাত্রা এবং সময় - একটি ভাইরাস কতটা ইন্টারফেরনকে ট্রিগার করে এবং কত দ্রুত একটি ভাইরাস ইন্টারফেরনকে ট্রিগার করে," ফক্সম্যান বলেছিলেন।

গবেষকরা 1960 সাল থেকে ভাইরাল হস্তক্ষেপ সম্পর্কে জানেন, যখন বিজ্ঞানীদের একটি সোভিয়েত গ্রুপ লক্ষ্য করেছিল যে পোলিও এবং অন্যান্য এন্টারোভাইরাসের বিরুদ্ধে একটি লাইভ ভ্যাকসিনও ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো সম্পর্কহীন ভাইরাল শ্বাসযন্ত্রের রোগ থেকে রক্ষা করে বলে মনে হচ্ছে।

আরও গবেষণায় একটি ভাইরাস এবং অন্যটির মধ্যে বিভিন্ন সম্ভাব্য সংযোগের নথিভুক্ত করা হয়েছে, কিছু যা প্রাণী বা পরীক্ষাগারের কাজে পরীক্ষা করা হয়েছিল এবং অন্যগুলি যা রোগের প্রাদুর্ভাবের ধরণগুলিতে পরিলক্ষিত হয়েছিল।

বেশ কয়েকটি গবেষণা গোষ্ঠী সন্দেহ করে যে ভাইরাল হস্তক্ষেপ 2009 সালের শীতে ইউরোপ জুড়ে H1N1 ইনফ্লুয়েঞ্জা ছড়িয়ে পড়ার সময়কে পরিবর্তন করেছিল। রাইনোভাইরাস ফ্রান্সে H1N1 মহামারী কয়েক সপ্তাহ বিলম্বিত করতে পারে, একটি গ্রুপ রিপোর্ট করেছে।

অন্যান্য গবেষণায় দেখা গেছে যে ইনফ্লুয়েঞ্জার প্রাদুর্ভাব RSV শনাক্ত করার সম্ভাবনা কম বলে মনে হচ্ছে।

ফক্সম্যানের গবেষণা পরামর্শ দেয় যে সাম্প্রতিক একটি সাধারণ ঠান্ডা সংক্রমণ - রাইনোভাইরাস থেকে - ভাইরাসের প্রতিলিপি বন্ধ করতে পারে যা কোভিড -19 ঘটায়। ফক্সম্যান বলেন, রাইনোভাইরাস, যা ব্যাপকভাবে সঞ্চালিত হয়, বেশিরভাগ লোকের জন্য তুলনামূলকভাবে সৌম্য এবং কাছাকাছি-তাত্ক্ষণিক ইন্টারফেরন প্রতিক্রিয়ার উদ্রেক করে।

"আপনি কি সত্যিই সাধারণ সর্দি নিরাময় করতে চান? আমি নিশ্চিত নই যে আপনি করবেন, "ফক্সম্যান বলেছিলেন। "আপনি একটি খারাপ ভাইরাসের জন্য দরজা খুলতে পারেন যা একই কুলুঙ্গি দখল করতে চায় - আপনার নাক।"

ফক্সম্যান বলেছিলেন যে কোভিড এড়াতে কারও ঠান্ডা সংক্রমণের সন্ধান করা উচিত নয়।তবে ভাইরাল হস্তক্ষেপ সম্পর্কে আরও শেখা ভবিষ্যতের মহামারীর জন্য প্রস্তুত করতে সহায়তা করতে পারে।

রোগের ধরণ সম্পর্কে আরও গবেষণা মহামারী পূর্বাভাস মডেলগুলিকে উন্নত করতে পারে এবং জনস্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের জানতে সাহায্য করতে পারে যে কখন মুখোশের মতো প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা চালু করার সময় এসেছে, বোইভিন বলেছেন।

তিনি সহজাত ইমিউন প্রতিক্রিয়ার জন্য ভাইরাসের ত্রুটিপূর্ণ সংস্করণ ব্যবহার করে এমন থেরাপিউটিকস বিকাশের সম্ভাবনাও দেখেন। অন্যান্য গবেষকরা এই প্রচেষ্টাগুলিকে কিছুটা সংশয়ের সাথে দেখেন, কারণ ইন্টারফেরনের প্রতিক্রিয়াগুলি সংক্ষিপ্ত এবং ভবিষ্যদ্বাণী করা হয় যখন কেউ সংক্রমণের ঝুঁকিতে থাকতে পারে।

পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজির অধ্যাপক সুসান ওয়েইস বলেছেন, "এটি অ্যান্টিভাইরাল হিসাবে কী ব্যবহারিক প্রয়োগ হবে তা আমি নিশ্চিত নই।"

সহজাত ইমিউন সিস্টেমের শক্তিকে কাজে লাগানোর পূর্ববর্তী প্রচেষ্টাগুলি কার্যকর হয়নি। 1980-এর দশকে, গবেষকরা সাধারণ সর্দি প্রতিরোধে ইন্টারফেরনের দৈনিক অনুনাসিক স্প্রে ব্যবহার করার বিষয়ে উত্তেজিত হয়ে ওঠেন।

তবে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলি ঠান্ডার মতোই খারাপ হয়ে গেছে, ফক্সম্যান বলেছিলেন যে সহজাত প্রতিরোধ ব্যবস্থা একটি "দ্বিধারী তলোয়ার" যদি এটি অতিরিক্ত উদ্দীপিত হয়।

মুখোশ, লকডাউন এবং অন্যান্য প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গত 22 মাসে অনেক ভাইরাসকে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়া বন্ধ করেছে।

যেহেতু এই বিধিনিষেধগুলি শিথিল করা হয়েছে এবং ওমিক্রন ভেরিয়েন্টটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছে, তাই কোভিড এবং একই সময়ে অন্য একটি ভাইরাসের কারণ হওয়া ভাইরাসে কেউ আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে, যা এটিকে গবেষণার জন্য একটি আকর্ষণীয় সময় করে তুলেছে।

“সাধারণ জীবনে, শ্বাসযন্ত্রের ভাইরাসের সঞ্চালন বেশ কিছুটা থাকে। আমি আশা করব যে আমরা শীঘ্রই এটি দেখতে পাব,” ফক্সম্যান বলেছেন, ভাইরাল হস্তক্ষেপ অধ্যয়ন করার এটি একটি অনন্য সময়। “বিজ্ঞানীরা এখন আগ্রহী হচ্ছেন। আমি মনে করি আমরা আগামী বছরগুলিতে এটি সম্পর্কে শিখব।"

এটি অধ্যয়ন করা একটি কঠিন বিষয়। যারা খুব অসুস্থ তারা একাধিক সংক্রমণ শনাক্ত করে এমন পরীক্ষা নেওয়ার বা গ্রহণ করার সম্ভাবনা বেশি হতে পারে। যে ক্ষেত্রে একটি ভাইরাস অন্যটিকে প্রতিলিপি হতে এবং গুরুতর অসুস্থতা সৃষ্টি করতে বাধা দেয় তা বাছাই করা কঠিন হবে।

কিছু বিজ্ঞানী সতর্ক করেছেন যে মুখোশ খুলে যাওয়া এবং সামাজিক নিদর্শনগুলি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসার সাথে সাথে অন্যান্য শ্বাসযন্ত্রের ভাইরাসগুলি গর্জন করে ফিরে আসতে পারে।

ফক্সম্যানের অনুমান হল যে সমাজ খোলার সাথে সাথে ভাইরাল হস্তক্ষেপের ঘটনাটি সেই সিম্ফিং ভাইরাসগুলির মধ্যে কয়েকটিকে একবারে ফুটতে থেকে বিরত রাখতে পারে।

"সম্ভবত এটি এমন কিছু যা আমরা জনসংখ্যার জন্য একটি প্রশমিত ফ্যাক্টর হিসাবে জিনিসগুলিকে আবার খোলার সময় ভাবতে পারি যাতে একসাথে অনেকগুলি জিনিস না ঘটে," ফক্সম্যান বলেছিলেন। "এটি কিছুটা আশ্বস্ত, এক উপায়ে।"

ভাইরাসগুলি অন্যান্য সংক্রমণকেও বাড়িয়ে তুলতে পারে এবং মানুষকে অসুস্থ করে তুলতে পারে, যা ইনফ্লুয়েঞ্জা এবং সাধারণ ঠান্ডার অন্যান্য গবেষণায় নথিভুক্ত করা হয়েছে।

একই হোস্টের মধ্যে ভাইরাসগুলির মধ্যে জটিল মিথস্ক্রিয়া সম্পর্কে আরও শেখা গবেষকদের মহামারীগুলির জটিল নিদর্শনগুলি আরও ভালভাবে বুঝতে সাহায্য করতে পারে।




প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের কর্মীদের জন্য 5 টাকায় খাবার ব্যাবস্থা।

প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের কর্মীদের জন্য 5 টাকায় খাবার ব্যাবস্থা।

প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের বিভিন্ন কারখানায় প্রায় 75,000 শ্রমিকদের কারখানা প্রাঙ্গনে ভর্তুকি মূল্যে মানসম্পন্ন খাবার সরবরাহ করা হয়।

নাটোর সদরের প্রাণ এগ্রো ফ্যাক্টরিতে কাজ করেন সোদেশ সোরকার। তার কর্মস্থল থেকে বাড়ি যেতে মাত্র 20 মিনিট সময় লাগে যা তাকে করতে হবে না, বা তার কাজের জন্য দুপুরের খাবার নিতে হবে না, বা প্রতিদিন কোনো হোটেল থেকে খাবার কিনতে হবে না, কারণ সে কারখানায় 5 টাকায় তার দুপুরের খাবার কিনতে পারে। কেবল.

sodesh গত আট বছর ধরে কারখানায় কাজ করছে এবং প্রথম থেকেই এই সুবিধা পাচ্ছে।প্রাণ গ্রুপ 1981 সালে ব্যবসা শুরু করে এবং এর বিভিন্ন ব্যবসার প্রসারের সাথে দিন দিন শ্রমিকের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়।

কোম্পানি সূত্রে জানা গেছে, প্রাণ আরএফএল গ্রুপের কারখানায় বর্তমানে ১২৫,০০০ কর্মী ও কর্মচারী রয়েছে। তাদের মধ্যে, কারখানায় সরাসরি কর্মরত 75,000 শ্রমিককে এই ভর্তুকিযুক্ত খাদ্য সুবিধা দেওয়া হয়।{}


কারখানার শ্রমিকরা ছাড়াও, গ্রুপের অন্যান্য কর্মচারীদেরও ভর্তুকিযুক্ত খাবারের সুবিধা দেওয়া হয়, তবে আয়ের উপর নির্ভর করে, তারা খাবার প্রতি 8 টাকা থেকে 25 টাকা পর্যন্ত যে কোনও জায়গায় প্রদান করে।


Sodesh Sorkar, যার বেতন 8,500 টাকা, 5 টাকায় পেট ভরে খাওয়ার সুযোগ একটি আশীর্বাদ। তিনি বলেন, বাড়ির খাবার প্রায়ই দুপুরের খাবারের সময় নষ্ট হয়ে যেতে পারে। "কিন্তু আমি কারখানায় গরম খাবার পাচ্ছি," {}


নরসিংদীর ঘোড়াশালে আরেকটি প্রাণ কারখানার কর্মী সুমোনা বলেন, "প্রথম যখন চাকরিতে যোগদান করি তখন বাড়ি থেকে খাবার আনা নিয়ে আমার খুব টেনশন ছিল। আমি চিন্তায় ছিলাম যে বিছানা থেকে নামার পরই দুপুরের খাবার তৈরি করতে হবে। সকালে. তাছাড়া, খাবার প্রায়ই দুপুরের খাবারের সময় নষ্ট হয়ে যেত। কিন্তু এখানে যে খাবার পরিবেশন করা হচ্ছে তা আমার বাড়ির খাবারের চেয়ে ভালো।"


কর্মীদের সাথে কথা বলে, টিবিএস জানতে পেরেছে যে কাজের সপ্তাহে কারখানার খাবারের মধ্যে প্রতিদিন শাকসবজি এবং ডাল বা ডাল ছাড়াও দুই দিন মাছ, দুই দিন মাংস এবং দুই দিনের ডিম থাকে। কখনও কখনও উত্সব উপলক্ষেও বিশেষ খাবার রয়েছে।


কারখানা কর্তৃপক্ষের মতে, সংস্থাটি 2010 সাল থেকে শ্রমিকদের ভর্তুকিযুক্ত খাবার সরবরাহ করে আসছে। বর্তমানে সংস্থাটি তাদের খাবার কর্মসূচিতে ভর্তুকি দেওয়ার জন্য মাসে প্রায় 5 কোটি টাকা ব্যয় করে। কোম্পানিটির বার্ষিক ভর্তুকি ব্যয় বর্তমানে প্রায় ৬০ কোটি টাকা।


তবে, প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের পরিচালক (বিপণন) কামরুজ্জামান কামাল গত 10 বছরে কর্মচারীদের জন্য খাবার ভর্তুকিতে তাদের ব্যয় সম্পর্কে কোনও নির্দিষ্ট তথ্য দিতে পারেননি।


তিনি বলেন, শুরুতে শ্রমিকের সংখ্যা এখনকার মতো বেশি ছিল না এবং ভর্তুকিও ছিল কম।


শ্রমিকদের ভর্তুকি দিয়ে খাবার দিতে এত টাকা খরচ করার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, "আমাদের কর্মীদের স্বাস্থ্য আমাদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বাইরের খাবার খেলে তারা অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেযদি তারা সুস্থ হয়, অনুপস্থিতি কম হবে যেখানে শ্রমিকরা কম অসুস্থ ছুটি দাবি করে এবং বাইরে খাওয়ার সময়ও বেশি লাগে। তাই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।"


শ্রমিকদের জন্য খাবার রান্না করা এবং এর মান বজায় রাখা আমাদের জন্য একটি বিশাল কাজ। বাংলাদেশে আরও অনেক সংস্থা আছে যারা কর্মীদের এই ধরনের সুবিধা প্রদান করে, তবে সম্ভবত অন্য কেউ নেই যে এত বড় পরিসরে এটি সংগঠিত করে," তিনি যোগ করেন।


তিনি আরও বলেন, এই উদ্যোগের ফলে তারা তাদের সামগ্রিক উৎপাদনশীলতায় ইতিবাচক প্রভাব দেখছেন।


দেশের গার্মেন্টস শিল্পের কিছু এবং অন্যান্য সেক্টরের কিছু কারখানা শ্রমিকদের জন্য একই রকম খাবার সুবিধা প্রদান করা হয়।

ওমিক্রন কি সত্যিই কম গুরুতর? ডাক্তাররা কি বলেন

ওমিক্রন কি সত্যিই কম গুরুতর? ডাক্তাররা কি বলেন

 দেশব্যাপী নিবিড় পরিচর্যা ইউনিটগুলি ইতিমধ্যেই দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থ রোগীদের দ্বারা অভিভূত হয়েছিল - যখন ওমিক্রন আঘাত করেছিল তখন অনেকগুলি কোভিড -19 এবং এর সাথে সম্পর্কিত অসুস্থতায় অসুস্থ ছিল।

যদিও অত্যন্ত সংক্রামক বৈকল্পিকটি বেশিরভাগ লোককে সবচেয়ে গুরুতর অসুস্থতা থেকে রেহাই দেয় বলে প্রমাণিত হয়েছে, তবে সংক্রামিতদের নিছক সংখ্যার কারণে আইসিইউ চিকিত্সার প্রয়োজনের জন্য অনেক বেশি লোক গুরুতরভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছে।

পালমোনারি এবং ক্রিটিক্যাল কেয়ার চিকিত্সক ডাঃ লক্ষ্মণ স্বামী বলেন, "অমিক্রন পান যারা সত্যিই অসুস্থ হয়ে পড়েন তাদের শতাংশের হার যদি খুব কম হয়, তবে এটি এত বেশি মানুষ যে এটি পাচ্ছেন তার থেকেও বেশি।" বোস্টনের কেমব্রিজ হেলথ অ্যালায়েন্সে।

The unvaccinated are the people who are dying in the ICU from Covid. That hasn't changed throughout all of this. DR. LAKSHMAN SWAMY, CAMBRIDGE HEALTH ALLIANCE, BOSTON.

"যা বিরল হবে তা এত বিরল নয়, কারণ ওমিক্রনের সাথে অনেক লোক রয়েছে," তিনি বলেছিলেন।

আরও কী, স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাগুলি দীর্ঘস্থায়ীভাবে অসুস্থ রোগীদের দ্বারা আরও বেশি জলাবদ্ধ হয় যাদের রোগগুলি রয়েছে যা মহামারীর প্রথম দিনগুলিতে যত্নের অভাবের কারণে আরও খারাপ হয়েছিল.

ইউএস ডিপার্টমেন্ট অফ হেলথ অ্যান্ড হিউম্যান সার্ভিসেসের তথ্যের একটি এনবিসি নিউজ বিশ্লেষণে দেখা গেছে যে গত দুই সপ্তাহে কোভিড-সম্পর্কিত আইসিইউ হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যা প্রায় এক-তৃতীয়াংশ বেড়েছে। Ads by Eonads

এবং এই সপ্তাহ পর্যন্ত, আইসিইউ সহ 5 টির মধ্যে 1টি হাসপাতালে তাদের গুরুতর ইউনিটগুলিতে কোনও শয্যা অবশিষ্ট নেই। অর্ধেকেরও বেশি ধারণক্ষমতা ৮৫ শতাংশ।

কোভিড রোগীরা যারা যথেষ্ট অসুস্থ হয়ে পড়েছেন তাদের গুরুতর যত্নের প্রয়োজন, কোন ব্যাপারই না কেন তাদের আঘাত করা হোক না কেন, তারাই হতে পারে যারা কখনও টিকা পাননি। Ads by Eonads

"কভিড থেকে আইসিইউতে মারা যাচ্ছে এমন ব্যক্তিরা হল টিকাবিহীন," স্বামী বলেছেন। "এই সব জুড়ে এটি পরিবর্তিত হয়নি। Ads by Eonads

হার না মানা নাদিয়া নাদিম ১১ বছরে দেশছাড়া।

হার না মানা নাদিয়া নাদিম ১১ বছরে দেশছাড়া।

নাদিয়া হেরাতে জন্মগ্রহণ করেন এবং আফগানিস্তানে বেড়ে ওঠেন যতক্ষণ না তার বাবা, একজন আফগান ন্যাশনাল আর্মি (ANA) জেনারেল, 2000 সালে তালেবানদের দ্বারা মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়। তার পরিবার তারপর ডেনমার্কে পালিয়ে যায়।

নাদিয়া নাদিম, তার নামের নিচে 98 টি ক্যাপ সহ একজন প্রখ্যাত ডেনিশ আন্তর্জাতিক, ফুটবল খেলার সময় 5 বছর অধ্যয়ন করার পরে একজন ডাক্তার হিসাবে যোগ্যতা অর্জন করেছেন। গত মৌসুমে, তিনি প্যারিস সেন্ট-জার্মেই তাদের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ডিভিশন 1 শিরোপা জিততে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন, 27টি খেলায় 18 গোল করেছিলেন।


নাদিয়া হেরাতে জন্মগ্রহণ করেন এবং আফগানিস্তানে বেড়ে ওঠেন যতক্ষণ না তার বাবা, একজন আফগান ন্যাশনাল আর্মি (ANA) জেনারেল, 2000 সালে তালেবানদের দ্বারা মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়। তার পরিবার তারপর ডেনমার্কে পালিয়ে যায়, যেখানে সে তার ফুটবল ক্যারিয়ার শুরু করে, B52 অ্যালবার্গ এবং টিমের হয়ে খেলে Viborg।
তার পরিবার ডেনমার্কে পালিয়ে যাওয়ার পর, তিনি তার ফুটবল ক্যারিয়ার শুরু করেন, 2005 থেকে 2006 সাল পর্যন্ত B52 অ্যালবোর্গ, টিম ভিবোর্গ এবং 2006 থেকে 2012 পর্যন্ত IK Skovbakken-এর হয়ে খেলেন, 2012 সালে Fortuna Hjørring-এ চলে যাওয়ার আগে। 2017 সালে, নাদিম ম্যানচেস্টার সিটিতে চুক্তিবদ্ধ হন। তিনি 2018 সালের জানুয়ারীতে ক্লাবে যোগদান করেন এবং 7 জানুয়ারী 2018-এ ম্যানচেস্টার সিটির সাথে রিডিং-এর বিরুদ্ধে 5-2 জয়ে তার অভিষেক হয়।
জানুয়ারী 2019-এ, নাদিম ফরাসি দল প্যারিস সেন্ট-জার্মেই-এর জন্য স্বাক্ষর করেন এবং জুন মাসে তার চুক্তির মেয়াদ বৃদ্ধি করেন। পরে তিনি অধিনায়কের আর্মব্যান্ড দিয়ে পুরস্কৃত হন এবং 2019-20 মৌসুমের জন্য দলের সহ-অধিনায়ক মনোনীত হন. 

ভারতের সেরা এই ৮ সুন্দরী পেয়েছেন জাতীয় ক্রাশ-এর তকমা ।

ভারতের সেরা এই ৮ সুন্দরী পেয়েছেন জাতীয় ক্রাশ-এর তকমা ।

ভারতীয় সিনেমার  সঙ্গে জড়িত বেশ কয়েকজন সুন্দরী রয়েছেন যাদের দেখলে অনুরাগীদের মন মোচড় দিয়ে ওঠে। দর্শকের বিচারে তারা হলেন জাতীয় ক্রাশ (National Crush)। হাজার হাজার নয়, লক্ষের গণ্ডি পেরিয়ে কোটিতে পৌঁছেছে তাদের follower সংখ্যা। আজকের এই প্রতিবেদনে রইল ভারতের জাতীয় ক্রাশ নায়িকাদের তালিকা।

৮.মানুষী চিল্লার (Manushi Chhillar) : প্রাক্তন মিস ওয়ার্ল্ড  জয়ী মানুষী চিল্লারের জনপ্রিয়তা সোশ্যাল মিডিয়াতে দারুণ। এই সুন্দরীর সৌন্দর্য্য মুগ্ধ গোটা দুনিয়াজোড়া এর। কাজেই স্বভাবতই ভারতে তার অনুরাগী সংখ্যা আকাশছোঁয়া। তিনিও ন্যাশনাল ক্রাশ। 

৭.মোমিনা মুস্তেহসন (Momina Mustehsan) : পাকিস্তানের জনপ্রিয় গায়িকা মোমিনা। ‘কোক স্টুডিও’তে ‘আফ্রিন’ গানটি গানটি গেয়ে সাড়া ফেলে দিয়েছিলেন তিনি। সোশ্যাল মিডিয়াতে তার অনুরাগী সংখ্যা অনেক।

৬.সঞ্জনা সাংঘি (Sanjana Sanghi) : বলিউডের তিনি। সোশ্যাল মিডিয়াতে তার অনুরাগী সংখ্যা অনেক।নবীনতম অভিনেত্রী সঞ্জনা। প্রয়াত অভিনেতা সুশান্ত সিং রাজপুতের বিপরীতে ‘দিল বেচারা’ ছবির হাত ধরে বলিউডে তার পথ চলা শুরু। দর্শক মহলে তিনি  ও ভীষণ জনপ্রিয়।

৫.দিশা পাটানি (Disha Patani) : বলিউড সুন্দরী দিশা পাটানিও সামাজিক মাধ্যমে দারুণ জনপ্রিয়। অলিখিতভাবেই জাতীয় ক্রাশ তকমা পেয়ে গিয়েছেন তিনি। সোশ্যাল মিডিয়াতে একবার কোনও ছবি পোস্ট করলেই মুহূর্তের মধ্যে তা ভাইরাল হয়ে যায়।

৪.সাক্ষী মালিক (Sakshi Malik) : ‘সোনুকে টিটু কী সুইটি’ ছবিতে অভিনয় করেছিলেন সাক্ষী। সোশ্যাল মিডিয়াতে তিনি ভীষণ জনপ্রিয়। তার একটি ছবি লক্ষ লক্ষ লাইক পায়। 

৩.শার্লি সেতিয়া (Shirley Setia) : ইউটিউবের সূত্রে জনপ্রিয় হয়েছেন শার্লি। আজ সোশ্যাল মিডিয়াতে তার অনুরাগী সংখ্যা অগণিত।  

২.প্রিয়া প্রকাশ ওয়ারিওর (Priya Prakash Varrier) : চোখের অভিব্যক্তিতে গোটা দেশে শোরগোল ফেলে দিয়েছিলেন প্রিয়া প্রকাশ। মালায়লাম ছবি ‘অরু আদর লাভ’ ছবিতে একটি গানের ভিডিওতে তার চোখের ইশারার একটি দৃশ্য ভাইরাল হয়ে যায় সোশ্যাল মিডিয়াতে। সেই থেকেই তিনি জাতীয় ক্রাশ।   

১.রাশ্মিকা মান্দনা (Rashmika Mandana) : দক্ষিণী অভিনেত্রী রশ্মিকা মান্দনার ভক্তের সংখ্যা পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। এই বছরেই বলিউড ছবিতে অভিনয় করেছেন তিনি। খোদ গুগোলের তরফ থেকে তাকে জাতীয় ক্রাশ হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়েছে।  

()





 এবার রাগলেন রোনালদো ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড এর বিপক্ষে  ।

এবার রাগলেন রোনালদো ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড এর বিপক্ষে ।


গত বেশ কয়েক মৌসুম ধরেই বাজে সময় কাটাচ্ছে ওল্ড ট্র্যাফোর্ডের ক্লাবি। তবে এখনই সম্ভবত ইউনাইটেডকে নিয়ে কথা হচ্ছে সবচেয়ে বেশি। ক্লাবটির সাবেক মিডফিল্ডার পল স্কোলস তো স্পস্ট বলেই দিয়েছেন, ইউনাইটেডের পরিবেশ এখন বিষাক্ত।

স্কোলসের কথাকে সত্য হিসেবে ধরলে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো তাহলে 'বিষাক্ত' পরিবেশের মধ্যে আছেন। সংবাদমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে, রাংনিকের খেলার কৌশলে ইউনাইটেডের খেলোয়াড়েরা খুশি হতে পারছেন না। মৌসুমের শেষ পর্যন্ত অন্তর্বর্তীকালীন কোচের দায়িত্ব পাওয়া এই জার্মান গত সপ্তাহে ইউনাইটেড কোচ হিসেবে প্রথম হার দেখেন।


 ওলে গুনার সুলশারকে ছাঁটাই করে রালফ রাংনিককে কোচ করে এনেছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। টমাস টুখেল, ইউলিয়ান নাগলসমান, ইয়ুর্গেন ক্লপের মতো ম্যানেজারদের গুরু হিসেবে যাঁকে মানা হয় তাঁকে। কিন্তু ইউনাইটেডের দুরবস্থার তেমন পরিবর্তন ঘটেনি। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে সবচেয়ে সফল ক্লাবটি এ মৌসুমে পয়েন্ট তালিকার সাতে।


ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো মনে করেন, রাংনিককে আরও সময় দেওয়া উচিত। তবে পর্তুগিজ তারকা এ কথাও স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন, পয়েন্ট টেবিলের ছয়ে-সাতে থেকে মৌসুম শেষ করার জন্য তিনি ইউনাইটেডে ফেরেননি।


এই হারের পর ইউনাইটেড ডিফেন্ডার লুক শ বলেছিলেন, ম্যাচে সবাই 'ঐক্যবদ্ধ হতে পারেনি।' তবে রাংনিক আসার পর ইউনাইটেডের অবস্থা যে কিছুটা হলেও ফিরেছে, সেই প্রমাণ দিচ্ছে পরিসংখ্যান। এ পর্যন্ত সাত ম্যাচে চার জয়ের পাশাপাশি মাত্র তিন গোল হজম করেছেন।


লিগ টেবিলে শীর্ষ তিনের মধ্য থেকে মৌসুম শেষ করতে না পারাই রোনালদোর চোখে ব্যর্থতা। ৩৬ বছর বয়সী এ তারকা মনে করেন সঠিক মানসিকতা ছাড়া ইউনাইটেড শীর্ষ চারে জায়গা করে নিতে পারবে না, 'অসম্ভব — এটাই মূল বিষয়।' সে জন্য ইউনাইটেডকে একটি বার্তাও দিয়েছেন রোনালদো, যা শুনতে অনেকটাই হুমকির মতো, 'শীর্ষ তিনে জায়গা করে নেওয়া ছাড়া অন্য কোনো মানসিকতার দাম নেই আমার কাছে।'

দৃষ্টি আকর্ষণ

এই সাইটে আমরা নিজস্ব কোনাে খবর তৈরী করি না..আমরা বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবরগুলাে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি..তাই কোনাে খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযােগ থাকলে সংশ্লিষ্টনিউজ সাইটের কতৃপক্ষের সাথে যােগাযােগ করার অনুরােধ করা হলো।